সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন
Reading Time: < 1 minute
নিজস্ব সংবাদদাতা, কুষ্টিয়া:
কুষ্টিয়া খাদ্য নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তর সীমানা প্রাচীর হেলে যাওয়ায় পুনরায় ৫৯লক্ষ টাকার বাজেটে ভবন ও প্রাচীর সংস্কারের মাধ্যমে নির্মিত হচ্ছে প্রাচীর সীমানা। এ প্রতিষ্ঠানের ভিতর ছোট আকারে মুসল্লিদের জন্য নামায আদায়ের জন্য মসজিদ নির্মিত হয় এবং পাশ দিয়ে মসজিদে ঢোকার জন্য রাখা হয় প্রবেশ পথ। এ প্রবেশ পথে যেয়ে সাধারণ মানুষ নামায আদায় করে। কিন্তু সম্প্রতি নবনির্মিত প্রাচীর নির্মিত হওয়ার ফলে মসজিদে ঢোকার প্রবেশ পথটি আজ বন্ধ হতে যাচ্ছে। বাজার কমিটির সদস্যরা বলেন সাদ্দাম বাজার সংলগ্ন আশে পাশে কোথায় নামায আদায় করার মত কোন মসজিদ বা পরিবেশ নেই। আমাদের এই বাজারে সবাই নিয়মিত নামাজ আদায় করে থাকে। নামায আদায় করার জন্য বাজার থেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছেড়ে অনেক দূরে মসজিদে নামাজ আদায় করতে হয়। আপনার অত্র প্রতিষ্ঠানে নামাজ আদায় করার জন্য মসজিদ রহিয়াছে। এখানে আমাদের বাজারের সমস্ত লোক এ মসজিদে নামাজ আদায় করত। কিন্তু বেশকিছুদিন ধরে মসজিদের গেট তালা বন্ধ থাকায় নামাজ আদায় করতে কষ্টকর হচ্ছে। পুরাতন সীমানা প্রাচীর ভেঙে নতুন করে প্রাচীর নির্মাণ করা হচ্ছে। নামাজ আদায়ের লক্ষে নতুন প্রাচীরে মসজিদের জন্য প্রবেশ পথ রেখে প্রাচীর নির্মানের বাজার কমিটির পক্ষ থেকে একটি দরখাস্ত দিয়ে আহবান জানিয়েছন তারা। এ বিষয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুবীর নাথ চৌধুরী বলেন প্রাচীর সীমানা অনেক পুরাতন হয়ে যাওয়ায় নতুন করে সীমানার কাজ শুরু হয়েছে। প্রাচীর সীমানার নকশাটি করেছে খাদ্য অধিদপ্তর থেকে খুলনা একজন ইঞ্জিনিয়ার এটা করেছে। তার পক্ষে মুসল্লিদের জন্য নামাজ পড়ার জন্য তিনি প্রবেশ পথ করে দিতে পারবে না। এটা কাজ হচ্ছে সরকারী নিয়ম অনুযায়ী। খুলনার আঞ্চলিক রক্ষনাবেক্ষণ প্রকৌশলী বলেন নিরাপত্তার জন্য এখানে আর কোন নতুন করে মসজিদের জন্য প্রবেশ পথ হবে। এজন্য উপর মহলের অনেক চাপ আছে। স্থানীয়রা বলছেন তারা ইচ্ছা করলে মসজিদের প্রবেশ পথ করতে পারবে কিন্তু তা করবেন না। আসলে তারা দুইজনই হিন্দু সম্প্রদায়নের কর্মকর্তা বলে জানা গেছে।